𝗗𝗲𝗮𝗿 𝗦𝘁𝘂𝗱𝗲𝗻𝘁𝘀,
ABBangla.Com এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে তোমাদের সকলকে স্বাগত জানাই।
আজকের পোস্টে Gram Panchayat Exam Special বাংলা ক্যুইজ জিকে অনলাইন মক টেস্ট পর্ব ১- এর আয়োজন করা এই পর্বে থাকছে বাছাই করা গুরুত্বপূর্ণ মোট ২০টি জিকে প্রশ্ন উত্তর, যেগুলি প্রায় সমস্ত বিষয় থেকেই নেওয়া হয়েছে। আমাদের এই জিকে কুইজ পর্ব গুলিতে প্রতিনিয়ত অংশ নিয়ে যেকোনো চাকরির পরীক্ষা গুলির জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠুন বিনামূল্যে।
► গ্রাম পঞ্চায়েতে কে হলেন সর্বোচ্চ পদাধিকারী?
Ans:- গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রধান হলেন সর্বোচ্চ পদাধিকারী।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান কিভাবে নির্বাচিত হয়?
Ans:- গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্বাচিত সদস্য গণ প্রথম সভায় নিজেদের মধ্যে থেকে একজনকে প্রধান এবং একজনকে উপপ্রধান নির্বাচিত করেন।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রথম সভা কে আহ্বান করেন?
Ans:- বি.ডি.ও গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রথম সভা আহ্বান করেন।
► গ্রাম পঞ্চায়েতকে কোথায় তাদের কাজের জবাবদিহি করতে হয়?
Ans:- গ্রাম পঞ্চায়েতকে গ্রামসভার কাছে তাদের কাজের জবাবদিহি করতে হয়।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তার পদত্যাগপত্র কার কাছে দেন?
Ans:- গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তার পদত্যাগপত্র বিডিওর কাছে দেন।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের বাজেট কে অনুমোদন করে?
Ans:- পঞ্চায়েত সমিতি গ্রাম পঞ্চায়েতের বাজেট অনুমোদন করে।
► গ্রাম সংসদের সভা কে আহবান করেন?
Ans:- গ্রাম সংসদের সভা পঞ্চায়েত প্রধান আহ্বান করেন।
► গ্রাম সংসদ কিভাবে গঠিত হয়?
Ans:- প্রতিটি বুধ ভিত্তিক ভোটারদের নিয়ে গ্রাম সংসদ গঠিত হয়।
► গ্রাম সংসদের সভা বছরে কয়বার অনুষ্ঠিত হয়?
Ans:- গ্রাম সংসদের সভা বছরে 2 বার অনুষ্ঠিত হয়।
► গ্রাম সংসদের বার্ষিক অধিবেশন কোন মাসে হয়?
Ans:- গ্রাম সংসদের বার্ষিক অধিবেশন মে মাসে হয়।
► গ্রাম সংসদের ষান্মাসিক সভা কোন মাসে হয়?
Ans:- গ্রাম সংসদের ষান্মাসিক সভা নভেম্বর মাসে হয়।
► গ্রাম সংসদের সভায় কোরাম হয় কত সদস্যের উপস্থিতিতে?
Ans:- গ্রাম সংসদের সভায় কোরাম হয় অত্যন্ত 1/10 সদস্যের উপস্থিতিতে।
► গ্রামসভা কিভাবে গঠিত হয়?
Ans:- প্রতিটি পঞ্চায়েতের সমস্ত ভোটারদের নিয়ে গ্রামসভা গঠিত হয়।
► গ্রামসভার বার্ষিক সভায় কোরামের জন্য প্রয়োজন কত সদস্যের উপস্থিতি?
Ans:- গ্রামসভার বার্ষিক সভায় কোরামের জন্য 1/20 অংশ সদস্যের উপস্থিতি প্রয়োজন।
► গ্রামসভার অধিবেশন বছরে কয়বার অনুষ্ঠিত হয়?
Ans:-আমড়ার অধিবেশন বছরে 1 বার অনুষ্ঠিত হয়।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের সভায় কে সভাপতিত্ব করেন?
Ans:- গ্রাম পঞ্চায়েতের সভায় কে সভাপতিত্ব করেন পঞ্চায়েত প্রধান।
► পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচন ব্যবস্থা কত সালে করা হয়?
Ans:- ১৯৭৮ সালে জুন মাসে।
► পৌরসভার নির্বাচিত সদস্যদের কী বলা হয়?
Ans:- পৌরসভার নির্বাচিত সদস্যদের কাউন্সিলর বলা হয়।
► পৌরসভার সদস্য হওয়ার নূন্যতম বয়স কত?
Ans:- পৌরসভার সদস্য হওয়ার নূন্যতম বয়স 21 বছর।
► ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত ব্যবস্থার স্তর গুলি কি কি?
Ans:- ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত ব্যবস্থার স্তর গুলি হল i. গ্রাম পঞ্চায়েত ii. পঞ্চায়েত সমিতি iii. জেলা পরিষদ
▶ মেয়াদ শেষ হবার পূর্বে কে পৌরসভা ভেঙে দিতে পারেন?
Ans:- মেয়াদ শেষ হবার পূর্বে রাজ্য সরকার পৌরসভা ভেঙে দিতে পারেন।
▶ পৌরসভার প্রধানকে কী বলা হয়?
Ans:- পৌরসভার প্রধানকে চেয়ারম্যান বলা হয়।
▶ বড় শহরের পৌর প্রতিষ্ঠানের কী বলা হয়?
Ans:- বড় শহরের পৌর প্রতিষ্ঠানকে কর্পোরেশন বলা হয়।
▶ কলকাতা কর্পোরেশন কবে গঠিত হয়?
Ans:- কলকাতা কর্পোরেশন 1727 খ্রিস্টাব্দে গঠিত হয়।
▶ কলকাতা মিউনিসিপাল কর্পোরেশন আইন কবে পাস হয়?
Ans:- কলকাতা মিউনিসিপাল কর্পোরেশন আইন 1951 খ্রিস্টাব্দে পাশ হয়।
▶ কলকাতা মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের কে কর্মকর্তা?
Ans:- কলকাতা মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের প্রধান কর্মকর্তা হলেন মেয়র।
▶ কর্পোরেশনের প্রশাসনিক প্রধান কে?
Ans:- কর্পোরেশনের প্রশাসনিক প্রধান হলেন কমিশনার।
▶ পঞ্চায়েতী রাজ ব্যবস্থার ভিত্তি স্তর কোনটি?
Ans:- গ্রাম সভাকে পঞ্চায়েতী রাজ ব্যবস্থার ভিত্তি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে
▶ পশ্চিমবঙ্গে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত ব্যবস্থা কবে প্রবর্তিত হয়?
Ans:- পশ্চিমবঙ্গে 1973 সালে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয়।
▶ পশ্চিমবঙ্গে কবে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত ব্যবস্থার নির্বাচন হয়?
Ans:- পশ্চিমবঙ্গে 1978 সালে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত ব্যবস্থার নির্বাচন হয়।
► পঞ্চায়েত ব্যবস্থার সর্বনিম্ন স্তর কোনটি?
Ans:- পঞ্চায়েত ব্যবস্থার সর্বনিম্ন স্তর হল গ্রাম পঞ্চায়েত।
▶ পঞ্চায়েত ব্যবস্থার সর্বোচ্চ স্তর কোনটি?
Ans:- পঞ্চায়েত ব্যবস্থার সর্বোচ্চ স্তর হলো জেলা পরিষদ।
▶ পশ্চিমবঙ্গের জেলা পরিষদগুলিতে প্রতিটি ব্লক থেকে কতজন সদস্য জনগণের দ্বারা নির্বাচিত হন?
Ans:- পশ্চিমবঙ্গের জেলা পরিষদগুলিতে প্রতিটি ব্লক থেকে 3 জন সদস্য জনগণের দ্বারা নির্বাচিত হন।
▶ জেলা পরিষদের সদস্যদের কার্যকালের মেয়াদ কত?
Ans:- জেলা পরিষদের সদস্যদের কার্যকালের মেয়াদ 5 বছর।
▶ জেলা পরিষদের প্রশাসনিক প্রধান কে?
Ans:- জেলা পরিষদের প্রশাসনিক প্রধান হলেন dm
▶ জেলা পরিষদের কে হলেন প্রধান কর্মকর্তা?
Ans:- জেলা পরিষদের প্রধান কর্মকর্তা হলেন সভাধিপতি।
▶ জেলা পরিষদের বাজেট কে অনুমোদন করেন?
Ans:- জেলা পরিষদের বাজেট রাজ্য সরকার অনুমোদন করেন।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের মেয়াদ কত বছর?
Ans:- 5 বছর।
► বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে কটি পঞ্চায়েত আছে?
Ans:- ৩,৩১১টি।
▶ পঞ্চায়েতের দৈনন্দিন কার্য্য কে পরিচালনা করেন?
Ans:- কর্মসচিব।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের কর্তব্য ও ক্ষমতা সম্বন্ধে আইনগুলি পশ্চিমবঙ্গ পঞ্চায়েত আইনের কত ধারায় রয়েছে।
Ans:- ১৯ থেকে ৩৪ ধারায়।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান, উপপ্রধান সাম্মানিক বেতন হিসাবে প্রতিমাসে কত টাকা পান।
Ans:- পঞ্চায়েত প্রধান মাসে ৫০০ টাকা ও উপপ্রধ মাসে ৪০০ টাকা।
► নিগম কি?
Ans:- ২৩৪ ধারায় কিউ উপধারায় অনুসারে স্বনিয়ন্ত্রিত একটি সংস্থা।
▶ পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত সমিতি কীভাবে গঠিত হয়?
Ans:- পঞ্চায়েত সমিতিতে দুই ধরনের সদস্য থাকে-
নির্বাচিত সদস্য ও পদাধিকার বলে সদস্য। নির্বাচিত সদস্যরা হলেন ব্লকের অন্তর্গত প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে তিনজন করে এবং পদাধিকার বলে সদস্যরা হলেন (১) ব্লকের অন্তর্গত গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানগণ ও মন্ত্রীবাদে ব্লক থেকে নির্বাচিত লোকসভা, রাজ্যসভা এবং (২) রাজ্য বিধানসভার সদস্যগণ।
► পঞ্চায়েতী ব্যবস্থার দ্বিতীয় স্তর কি এবং একটি কোথায় গড়ে ওঠে?
Ans:- পঞ্চায়তী ব্যবস্থার দ্বিতীয় স্তর হল পঞ্চায়েত সমিতি। প্রতিটি ব্লকে একটি করে পঞ্চায়েত সমিতি গড়ে ওঠে।
▶ পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী সমিতিরগুলি কর্মাধ্যক্ষ গণ কিভাবে নির্বাচিত হয়?
Ans:- স্থায়ী সমিতির সদস্যরা নিজেদের মধ্যে থেকে একজনকে কর্মাধ্যক্ষ হিসাবে নির্বাচিত করেন। কর্মাধ্যক্ষই সংশ্লিষ্ট স্থায়ী সমিতির সভাপতি। তবে অর্থ সংস্থা উন্নয়ন ও পরিকল্পনা স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন পদাধিকার বলে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি। তিনি প্রত্যেক স্থায়ী সমিতির সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
▶ পঞ্চায়েত সমিতির কোন কোন সদস্য স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ হতে পারে না?
Ans:- লোকসভা ও রাজ্যসভা এবং বিধানসভার কোনো সদস্য স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ হতে পারেন না। গ্রাম পঞ্চায়েতের কোন প্রধান কর্মাধ্যক্ষ হতে পারে, কিন্তু কোনো স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ হলে সংশ্লিষ্ট প্রধানকে তাঁর প্রধানের পদ ছাড়তে হবে।
▶ ভারতের কোন বিমানবন্দর গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে?
Ans:- শিলিগুড়ির বাগডোগরা বিমানবন্দর।
► বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা কখন এবং কিভাবে প্রবর্তিত হয়েছে?
Ans:- পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভায় ১৯৭৩ সালে নতুন পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চাযেত আইন পাশ হয় ও আইনটি ১৯৭৪ সালে রাষ্ট্রপতির অনুমোদন লাভ করে। সেই আইন অনুসারে বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যথা-জেলা পর্যায়ে জেলাপরিষদ, ব্লক পর্যায়ে পঞ্চায়েত সমিতি এবং গ্রাম পর্যায়ে গ্রাম পঞ্চায়েত।
► গ্রাম পঞ্চায়েত কতজন সদস্য নিয়ে, কিভাবে গঠিত হয়?
Ans:- গ্রাম পঞ্চায়েত ৫ থেকে ৩০ জন সদস্য নিয়ে গঠিত হয়। কোনো গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যসংখ্যা কত হবে তা স্থির করেন পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক নিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক। ১৯৭৩ সালের পঞ্চায়েতে আইন অনুসারে একটি মৌজা বা তার অংশবিশেষ বা একাধিক পরস্পর সংলগ্ন মৌজাকে নিয়ে এক একটি গ্রাম গঠিত হবে এবং প্রতিটি গ্রামের জন্য গ্রামের নাম অনুসারে একটি করে গ্রাম পঞ্চায়েত গঠিত হবে। গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যগণ সার্বিক প্রাপ্তবয়স্কের ভোটাধিকার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট গ্রামের বিধানসভার নির্বাচকগণ কর্তৃক নির্বাচিত হন। গ্রাম পঞ্চায়েতের এক-তৃতীয়াংশ সদস্য মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত। সংশ্লিষ্ট গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে নির্বাচিত পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য এবং পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য হিসাবে বিবেচিত হন।
► কোন দুটি আইনের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের চারস্তর বিশিষ্ট পঞ্চায়েত ব্যবস্থার প্রর্বতন করা হয়েছিল?
Ans:- পশ্চিমবঙ্গ পঞ্চায়েত আইন ১৯৫৬ খ্রীস্টাব্দে এবং ১৯৬৩ খ্রীস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গ জেলা পরিষদ আইনের মাধ্যমে চারস্তর বিশিষ্ট পঞ্চায়েত ব্যবস্থা পশ্চিমবঙ্গে প্রবর্তিত হয়েছিল। প্রথম আইনটির দ্বারা গ্রাম পর্যায়ে গ্রাম পঞ্চায়েত এবং ইউনিয়ান পর্যায়ে অঞ্চল পঞ্চায়েতের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এরপর দ্বিতীয় আইনটির দ্বারা ব্লক পর্যায়ে আঞ্চলিক পরিষদ এবং জেলা পর্যায়ে জেলা পরিষদ গঠনের EST. ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
► পঞ্চায়েত ব্যবস্থার সর্বোচ্চ স্তর কি?
Ans:- জেলা পরিষদ।
► ভারতের কোন রাজ্যে গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য হতে গেলে শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন?
Ans:- রাজস্থান ও হরিয়ানা।
► ভারতের গ্রাম পঞ্চায়েতের কয় স্তর ব্যবস্থা?
Ans:- ত্রি-স্তর ব্যবস্থা।
► ১০০ দিনের কাজের দৈনিক মজুরী কত?
Ans:- দৈনিক ১২০ টাকা।
► ইন্দিরা আবাস যোজনায় গৃহ নির্মাণে কি আবশ্যক?
Ans:- শৌচাগার।
► পশ্চিমবঙ্গের কোন গ্রাম পঞ্চায়েতের সমস্ত বাড়িতে শৌচাগার রয়েছে?
Ans:- নদীয়া জেলাতে।
▶ পশ্চিমবঙ্গে 'অপারেশন বর্গা' কর্মসূচী কোন সময় শুরু হয়?
Ans:- ১৯৭৮ সালে।
▶ পশ্চিমবঙ্গে কত সালে ভূমিসংস্কার আইন বলবৎ হয়?
Ans:- ১৯৫৫ সালে।
► কত সালে পশ্চিমবঙ্গে জমিদারী প্রথার উঠে যায়?
Ans:- ১৯৫৩ সালে।
► কোন আইনের দ্বারা পশ্চিমবঙ্গে জমিদারী প্রথার রদ হয়?
Ans:- জমিদারী অধিগ্রহণ আইন।
► কোন আইনে গ্রাম পঞ্চায়েত আইন সংশোধিত হয়?
Ans:- পঞ্চায়েত আইনে।
➤ প্রতি কতজন ভোটারে একজন গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান হন?
Ans:- ৫-৩০ জন।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের হিসাব রক্ষণ পদ্ধতি কি কি?
Ans:- (১) গ্রাম পঞ্চায়েতকে একটা নিজস্ব তহবিল সৃষ্টি করা (২) বাজেট তৈরি করা। (৩) হিসাব রাখা। (৪) সঠিকভাবে তহবিল প্রস্তুত করা (৫) 'রেজিস্টার প্রকল্প প্রস্তুত করা (৬) অর্ধবার্ষিক বা বার্ষিক আয়ব্যায়ের একটা তালিকা তৈরি করা (৭) পরিশেষে অডিট করা।
▶ বাড়ির জমি পর্যন্ত যে নিজস্ব রাস্তা থাকবে তা কত চওড়া হবে?
Ans:- ১.৮০ মিটার।
► কৰে পঞ্চায়েত বিষয়ে সংবিধান সংশোধন হয়?
Ans:- ১৯৮৯ সালে।
▶ সর্বোচ্চ কত মিটার উঁচু বাড়ি করা যাবে?
Ans:- ১৫ মিটার।
▶ বাড়ির মধ্যেকার প্রতিটি ঘরের আয়তন কত হবে?
Ans:- দৈর্ঘ্য ৬ বর্গমিটার কম হবে না এবং প্রস্থ ২.২০ বর্গমিটার কম হবে না
► ইটের তৈরি ১ তলা কারখানা বা বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান নির্মাণে পঞ্চায়েতকে কত ফি দিতে হয়?
Ans:- যদি ১০০ বর্গ মিটারের মধ্যে এরুপ বাড়ি তৈরি হয় তবে তার জন্য পঞ্চায়েতকে ২০০ টাকা দিতে হবে। ১০০ মিটারের চেয়ে বেশি জায়গা নিয়ে যদি ঘর তৈরি হয় তবে তার জন্য পঞ্চায়েতকে ৫০০ টাকা ফি দিতে হবে। পরবর্তী তলায় জন্য ঐ ফি দিতে হবে ১০০ টাকা।
► একজন গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্বাচিত সদস্যকে কীভাবে অপসারন করা যেতে পারে?
Ans:- কোন সদস্য ফৌজদারী অপরাধে অভিযুক্ত হলে অপসারণ করা যেতে পারে।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের সচিব পদের নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা কি?
Ans:- সচিব পদের প্রার্থীকে অবশ্যই স্কুল ফাইনাল বা সমতুল্য অন্যকোন পরীক্ষায় পাশ করতে হবে, সাফল্যের সাথে নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণ শেষ করতে হবে, নাহলে পদের স্থায়ীভাবে নিযুক্ত হবেন না।
▶ স্থানীয় স্বায়ত্বশাসন বলিতে কী বোঝায়?
Ans:- স্থানীয় স্বায়ত্বশাসন বলতে বোঝায় নিজের বা নিজেদের দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রাধীন শাসন। স্থানীয় জনসাধারণের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে যখন গ্রাম, নগর, জেলা এবং শহরের মতো ছোট ছোট অঞ্চলের শাসন পরিচালিত হয়, তখন সেই ব্যবস্থাকে স্থানীয় স্বায়ত্বশাসন বলে AMPO
▶ ভারতবর্ষে মোট নির্বাচিত পঞ্চায়েত প্রতিনিধি
Ans:- প্রায় ২৯ লক্ষ।
▶ জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও সহ-সভাধিপতি কীভাবে নির্বাচিত হন ও তাদের কার্যকাল কত দিন?
Ans:- নব গঠিত জেলা পরিষদের প্রথম বৈধ সভায় EST. উপস্থিত সদস্যরা নিজেদের মধ্য থেকে একজন সভাধিপতি ও একজন সহ-সভাধিপতি নির্বাচিত করেন। সভাধিপতি ও সহ-সভাধিপতি উভয়েই পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হন।
▶ জেলা পরিষদের কার্যকাল কতদিন?
Ans:- বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে জেলা পরিষদের কার্যকাল হল ৫ বছর। পদাধিকার বলে যাঁরা সদস্য তাঁরা ছাড়া অন্যান্য সদস্যরা পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হন। অনেক সময় কার্যকাল শেষ হওয়ার আগে কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারেন, অথবা সদস্যদের পদচ্যুতও করা যায়।
▶ জেলা পরিষদের চারিটি কাজ উল্লেখ কর।
Ans:- চারটি প্রধান কাজ হল-
(১) কৃষি, গবাদি পশু, শিল্প উন্নয়ন, সমবায় আন্দোলন, সেচ ও জল সরবরাহ, জনস্বাস্থ্য, প্রাথমিক, মাধ্যমিক বয়স্ক শিক্ষা ইত্যাদি সম্পর্কে পরিকল্পনা গ্রহণ।
(২) রাজ্য সরকার প্রদত্ত কাজকর্ম।
(৩) পঞ্চায়েত সমিতি, স্কুল, সাধারণ গ্রন্থাগার ও জনকল্যাণ মূলক সংস্থাকে আর্থিক সাহায্য দান।
(৪) পঞ্চায়েত সমিতির উন্নয়ন প্রকল্পগুলির মধ্যে সমন্বয় সাধন।
➤ কি কারণে জেলা পরিষদের সদস্যদের পদচ্যুত করা যায়?
Ans:- ১৯৭৩ সালে নতুন পঞ্চায়েত আইন অনুসারে যে সকল কারণে জেলা পরিষদের কোনো সদস্যকে পদচ্যুত করা যায়, সেগুলি হল-ছমাসের বেশি সশ্রম কারাদণ্ড ভোগ, নীতিভ্রষ্টতা, নিজে সরাসরি বা কোনো অংশীদারের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকার, রাজ্য সরকার বা কোনো স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ব্যবসায়ে যুক্ত থাকা, রাজ্য সরকার, কেন্দ্রীয় সরকার বা কোনো স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ব্যবসায়ে যুক্ত থাকা, রাজ্য সরকার, কেন্দ্রীয় সরকার বা স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠানের অধীনে বেতনভুক্ত চাকুরীতে যোগদান, দেয় কর না দেওয়া, আদালত দ্বারা দেউলিয়া বা বিকৃত মস্তিষ্ক বলে ঘোষণা এবং অনুমতি ছাড়া পরপর তিনটি সভায় না আসা। পদাধিকার বলে যাঁরা জেলা পরিষদের সদস্য, তাঁদের অপসারণের ব্যবস্থা পঞ্চায়েত আইনে নেই।
➤ গ্রামসভা কি?
Ans:- প্রতিটি গ্রামেই একটি করে গ্রামসভা থাকে। এই গ্রাম সভাতে উক্ত গ্রামের নির্বাচক মণ্ডলীর সদস্যবৃন্দ অন্তভূক্ত হবেন।
▶ কত মাস অন্তর গ্রাম পঞ্চায়েতের মিটিং হয়?
Ans:- ১ মাস অন্তর।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের বৈধ মিটিং-এর জন্য মোট সদস্যের কত শতাংশের উপস্থিতি প্রয়োজন?
Ans:- এক-তৃতীয়াংশ।
► পঞ্চায়েতের সভাধিপতি এবং সহকারি সভাধিপতিকে কিভাবে বেতন দেওয়া হয়?
Ans:- জেলা পরিষদের বেতন থেকে।
▶ গ্রাম পঞ্চায়েতের আয়ের উৎস কি কি?
Ans:- জমি বাড়ির ওপর পঞ্চায়েত কর্তৃক ধার্য কর, মান্ডল প্রভৃতি ছাড়া ঋণ ও অনুদানের মাধ্যমেও আয় হয়।
▶ কত সালে পঞ্চায়েত আইন কার্যকর হয়?
Ans:- ১৯৭৪ সালের ১লা ফেব্রুয়ারী থেকে।
➤ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান এবং উপপ্রধানকে কিভাবে নির্বাচিত করা যায়?
Ans:- গণপূর্তি সংখ্যা আছে এমন প্রথম অধিবেশন সভাপ্রধান এবং উপপ্রধানকে নির্বাচিত করা হয়। গ্রাম পঞ্চায়েতের নবনিযুক্ত সদস্যরা নিজেদের মধ্যে একটি ভোটদানের অনুষ্ঠান করেন। এই ভোটদানের মাধ্যমেই দুই ব্যাক্তিকে নির্বাচিত করা হয়।
▶ জেলা পরিষদের অবস্থান কোথায়?
Ans:- ১৯৭৩ সালে পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত আইন অনুসারে পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত ব্যবস্থার সর্বোচ্চস্তরে জেলা পরিষদের অবস্থান। পশ্চিমবঙ্গ সরকার প্রত্যেক জেলার জন্য জেলার নাম অনুযায়ী একটি জেলা পরিষদ গঠন করে।
▶ পশ্চিমবঙ্গে জেলা পরিষদের স্থায়ী সমিতিগুলি কাদের নিয়ে গঠিত?
Ans:- পশ্চিমবঙ্গে জেলা পরিষদের সভাধিপতি পদাধিকারবলে প্রতিটি স্থায়ী সমিতির সদস্য। তাছাড়া পরিষদের সদস্যদের দ্বারা নিজেদের মধ্যে থেকে নির্বাচিত তিন থেকে পাঁচজন সদস্য এবং রাজ্যসরকার কর্তৃক মনোনীত অনধিক তিনজন সরকারী কর্মচারী নিয়ে প্রতিটি স্থায়ী সমিতি গঠিত হয়।
▶পশ্চিমবঙ্গের বঙ্গের জেলা পরিষদে আসন সংরক্ষণের নিয়ম কি?
Ans:- নিয়মানুযায়ী পশ্চিমবঙ্গের জেলা পরিষদে তফশিলী জাতি ও উপজাতিদের জন্য জনসংখ্যা আনুপাতিক হারে আসন সংরক্ষিত থাকে। এছাড়া সংবিধানের ৭৩তম সংশোধন অনুসারে মহিলাদের জন্য এক-তৃতীয়াংশ আসন সংরক্ষিত থাকে।
▶ গ্রাম পঞ্চায়েতের বার্ষিক ও ষান্মাসিক অধিবেশন সাধারণতঃ কোন মাসে হয়?
Ans:- বার্ষিক অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় মে মাসে এবং ষান্মাষিক অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় নভেম্বর মাসে।
▶ পঞ্চায়েত আইন অনুসারে সাধারণ নির্বাচন বলতে কী বোঝায়?
Ans:- গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদের গঠনের জন্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনকে।
▶ সভাধিপতি কাকে বলা হয়?
Ans:- সভাধিপতি বলতে একটি জেলা পরিষদের সভাধিপতিকে বোঝানো হয়। এর মধ্যে মহকুমা পরিষদের সভাপতিও অন্তভূক্ত থাকেন।
▶ পশ্চিমবঙ্গে জেলা পরিষদের আয়ের উৎস কি কি?
Ans:- পশ্চিমবঙ্গে জেলা পরিষদের আয়ের উৎসগুলি হল- খেয়ার ওপর শুল্ক, যানবাহন ও নৌকা রেজিষ্ট্রীকরণের দরুণ ফি, যানবাহন ও জন্তুজানোয়াদের ওপর কর, জল সরবরাহ ও রাস্তাঘাট আলোকিত করার কাজ, রাজ্যসরকার দ্বারা প্রদত্ত ভূমি রাজস্বের অংশ, দান ও সাহায্যসূত্রে আয়, জরিমানাসূত্রে আয় ইত্যাদি।
▶ পঞ্চায়েত সমিতির গুরুত্বপূর্ণ কাজ কি?
Ans:- পঞ্চায়েত সমিতির গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল- (১) রাজ্য সরকার কর্তৃক আরোপিত যে কোন প্রকল্প বা কার্যক্রম বাস্তবায়িত করা। (২) পঞ্চায়েত অধীনস্থ যে কোনো বিদ্যালয় বা জনকল্যাণ- কর প্রতিষ্ঠানকে অনুদান প্রদান করা।
▶ জেলা পরিষদের সভাধিপতিকে কি কার্য সম্পাদন করতে হয়?
Ans:- জেলা পরিষদের আর্থিক ও প্রশাসনিক কার্যবলি যথাযথভাবে সম্পাদান করা, জেলা পরিষদের দলিল দস্তাবেজ ইত্যাদি প্রস্তুত ও রক্ষা করা ইত্যাদি কাজ জেলা পরিষদের সভাপতিকে সম্পাদন করতে হয়।
► রাজ্যসরকার জেল পরিষদকে কি * কি দায়িত্ব দিয়ে থাকে?
Ans:- জেলা অন্তর্গত রাজ্য সরকালেল মালিকানাধীন কিংবা রাজ্যসরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত যে কোন রাস্তা, সেতু, খেয়াঘাট, খাল, ঘরবাড়ি বা অন্যান্য সম্পত্তির নিয়ন্ত্রন ও পরিচালনার দায়িত্ব রাজ্য সরকার জেলা পরিষদের সম্মতিক্রমে তার ওপর ন্যাস্ত করতে পারে, আবার যেসব রাস্তা পৌরসভার মধ্যদিয়ে গেছে রাজ্য প্রয়োজন মনে করলে ঐসব রাস্তার নিয়ন্ত্রন ও পরিচালনার দায়িত্ব পৌরসভার হাত থেকে তুলে নিয়ে জেলা পরিষদের হাতে অর্পন করে ইত্যাদি।
► বিকেন্দ্রীকরণ বলতে কী বোঝায়?
Ans:- সরকারের উচ্চতর স্তর থেকে নিম্নতর স্তর পর্যন্ত আইন প্রণয়ণ, বিচার ও প্রশাসনিক কর্তৃত্ব হস্তান্তর করে দেওয়াই হল বিকেন্দ্রীকরণ।
▶ "বিকেন্দ্রীকরণ ও দায়িত্বশীল স্বায়ত্তশাসন উন্নততর সমাজ গঠনের রাজনৈতিক পথ"-কার উক্তি?
Ans:- অলডাস হাক্সলি।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের অধিবেশন সংক্রান্ত কি কি বিধিনিষেধ আছে?
Ans:- অধিবেশন ডাকবেন। এই অধিবেশনটিকে নির্দিষ্ট সময়ে এবং নির্দিষ্ট জায়গায় ডাকতে হবে। পূর্ববর্তী অধিবেশনে পরবর্তী অধিবেশনের স্থান এবং সময়সীমা সুস্পষ্টভাবে নির্ধারণ করতে হবে।
➤ জেলা পরিষদের সভাধিপতি প্রধান কাজ কি কি?
Ans:- সভাধিপতি হলেন জেলা পরিষদের সর্বোচ্চ ব্যাক্তি। তিনি জেলা পরিষদের আর্থিক ও অন্যান প্রশাসনিক কাজকর্ম দেখাশুনা করেন। জেলা পরিষদের অধীনস্থ কর্মচারীদের কাজকর্মের তত্ত্বাবধানে ও নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি সভাপতির কাজ।
➤ কোন কোন্ ক্ষেত্রে পঞ্চায়েত কর ধার্য করতে পারে না?
Ans:- যেসব ক্ষেত্রে গ্রাম পঞ্চায়েতের কর ধার্য করতে পারে না সেগুলি হল- (১) জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যবহৃত কোন জমি বা বাড়ি বিনা অর্থে কোনোরকম জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যবহার করতে দেয়, (২) ধর্মীয় সমিতি, (৩) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা দাতব্য চিকিৎসালয়।
▶ গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যদের কার্যকাল কতদিন এবং অবসর গ্রহণের বয়ঃসীমা কত?
Ans:- গ্রাম- -পঞ্চায়েতের সদস্যদের কার্যকাল হল ৫ বছর এবং তাঁদের অবসর গ্রহণের বয়ঃসীমা হল ৬০ বছর।
▶ পঞ্চায়েত সমিতির বাজেট কে অনুমোদন করেন?
Ans:- প্রত্যেক আর্থিক বাজেট বছরের শুরুতে পঞ্চায়েত সমিতিকে সেই বছরের আয়-ব্যায়ের হিসাব সম্বলিত বাজেট রচনা করে জেলা পরিষদের নিকট পাঠাতে হয়। জেলা পরিষদ কর্তৃক এই বাজেট অনুমোদন না হওয়া পর্যন্ত পঞ্চায়েত সমিতি- কোনো ব্যায় করতে পারেন না। জেলা প্রশাসনের প্রথম স্তন্ত কাকে বলা হয়?
▶ জেলাশাসককে কে নিযুক্ত করেন?
Ans:- জেলাশাসককে রাজ্য সরকার নিযুক্ত করেন।
▶ গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যদের কার্যকালের মেয়াদ কত?
Ans:- গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যদের কার্যকালের মেয়াদ 5 বছর।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য সংখ্যা কত হয়?
Ans:- গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা কমপক্ষে 5 এবং সর্বাধিক 30 হতে পারে।
▶ গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যরা কিভাবে নির্বাচিত হয়?
Ans:- গ্রাম পরিদর্শন ছাড়া জনসাধারণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়।
► পঞ্চায়েত ব্যবস্থায় মহিলাদের জন্য কত শতাংশ আসন সংরক্ষিত রয়েছে?
Ans:- পঞ্চায়েত ব্যবস্থায় মহিলাদের জন্য 50 শতাংশ আসন সংরক্ষিত রয়েছে।
▶ গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্বাচনের সদস্য হওয়ার নূন্যতম বয়স কত?
Ans:- গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্বাচনের সদস্য হওয়ার নূন্যতম বয়স 21 বছর।
➤ প্রধানের অনুপুস্থিতিতে গ্রাম পঞ্চায়েতের সভায় কে সভাপতিত্ব করেন?
Ans:- প্রধানের অনুপস্থিতিতে উপ-প্রধান গ্রাম পঞ্চায়েতের সভায় সভাপতিত্ব করেন।
► গ্রাম পঞ্চায়েতের বিচার বিভাগীয় সংস্থা কোনটি?
Ans:- গ্রাম পঞ্চায়েতের বিচার বিভাগীয় সংস্থা হল ন্যায় পঞ্চায়েত।
► ন্যায় পঞ্চায়েতে কখন কোরাম হয়?
Ans:- ন্যায় পঞ্চায়েতের 3 জন বিচারপতির উপস্থিতিতে কোরাম হয়।
▶ ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত ব্যবস্থার দ্বিতীয় স্তর কোনটি?
Ans:- ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত ব্যবস্থার দ্বিতীয় পঞ্চায়েত সমিতি। স্তর হল
▶ পঞ্চায়েত সমিতির কে হলেন প্রশাসনিক প্রধান?
Ans:- পঞ্চায়েত সমিতির প্রশাসনিক প্রধান হলেন bdo (বি.ডি.ও)।
▶ পঞ্চায়েত সমিতির নির্বাচিত সদস্যদের কার্যকালের মেয়াদ কত?
Ans:- পঞ্চায়েত সমিতির নির্বাচিত সদস্যদের কার্যকালের মেয়াদ 5 বছর।
▶ স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থা কি?
Ans:- বলবন্তরাই মেহতা কমিটি 1957 সালে মূল্যবান সুপারিশ প্রদান করেন।
► বলবন্তরাই মেহতা কমিটির প্রধান সুপারিশ কী ছিল?
Ans:- বলবন্তরাই মেহতা কমিটির প্রধান সুপারিশ ছিল ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতী রাজ ব্যবস্থার মাধ্যমে ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ।
▶ কোন রাজ্যে প্রথম ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতী রাজ ব্যবস্থা গড়ে ওঠে?
Ans:- রাজস্থানে প্রথম ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতী রাজ ব্যবস্থা গড়ে ওঠে (1959)।
▶ জনতা সরকার কত সালে অশোক মেহতা কমিটি তৈরি করে?
Ans:- জনতা সরকার 1977 সালে অশোক মেহতা কমিটি তৈরি করে।
▶ অশোক মেহেতা কমিটির উল্লেখযোগ্য সুপারিশ কী ছিল?
Ans:- অশোক মেহেতা কমিটির উল্লেখযোগ্য সুপারিশ ছিল রাজনৈতিক দল ভিত্তিক নির্বাচনের মাধ্যমে পঞ্চায়েতী রাজ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা।
▶ কোন সংবিধান সংশোধনে স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থা সাংবিধানিক স্বীকৃতি পায়?
Ans:- 1992 সালে 73 তম সংবিধান সংশোধনে স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থা সাংবিধানিক স্বীকৃতি পায়। প্রভৃতির মতো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অঞ্চলে শাসন ব্যবস্থা পরিচালিত হয় তখন সে শাসনব্যবস্থাকে স্থানীয় সাহিত্য শাসন ব্যবস্থা বলা হয়।
▶ ভারতের স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থার জনক কাকে বলা হয়?
Ans:- লর্ড রিপনকে ভারতের স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থার জনক বলা হয়।
▶ পঞ্চায়েত ব্যবস্থার জন্য প্রথম কোন কমিটি গঠন করা হয়?
Ans:- পঞ্চায়েত ব্যবস্থার জন্য প্রথম বলবন্তরাই মেহতা কমিটি গঠন করা হয়।
► বলবন্তরাই মেহতা কমিটি কবে গঠন করা হয়?
Ans:- বলবন্তরাই মেহতা কমিটি 1956 সালে গঠন করা হয়।
➤ 73 তম সংবিধান সংশোধনী অনুসারে পঞ্চায়েতে মহিলাদের জন্য কত আসন সংরক্ষিত থাকবে?
Ans:- 73 তম সংবিধান সংশোধনী অনুসারে পঞ্চায়েতে মহিলাদের জন্য এক-তৃতীয়াংশ (1/3) আসন সংরক্ষিত থাকবে।
▶ পঞ্চায়েত ভোট কে পরিচালনা করে?
Ans:- রাজ্য নির্বাচন কমিশন পঞ্চায়েত ভোট পরিচালনা করে।
▶ রাজ্য নির্বাচন কমিশনার কে নিযুক্ত করেন?
Ans:- রাজ্যপাল কর্তৃক রাজ্য নির্বাচন কমিশনার নিযুক্ত হন।
▶ এখনো কোন কোন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পঞ্চায়েতী রাজ প্রতিষ্ঠিত হয়নি?
Ans:- মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, মিজোরাম ও লাক্ষাদ্বীপে এখনো পঞ্চায়েতী রাজ প্রতিষ্ঠিত হয়নি।
► ভারতীয় সংবিধানের কত নম্বর ধারায় পঞ্চায়েত ব্যবস্থার উল্লেখ আছে?
Ans:- ভারতীয় সংবিধানের 40 নং ধারায় পঞ্চায়েত ব্যবস্থা উল্লেখ আছে।
▶ পঞ্চায়েত সমিতির কে হলেন প্রধান কর্মকর্তা?
Ans:- পঞ্চায়েত সমিতির প্রধান কর্মকর্তা হলেন সভাপতি।
► কত দিন অন্তর পঞ্চায়েত সমিতির সভা আহ্বান করা হয়?
Ans:- 3 মাস অন্তর পঞ্চায়েত সমিতির সভা আহ্বান করা হয়।
► ব্লক সংসদ কাদের নিয়ে গঠিত হয়?
Ans:- পঞ্চায়েত সমিতির সকল সদস্য এবং সংশ্লিষ্ট ব্লকের সকল গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যকে নিয়ে ব্লক সংসদ গঠিত হয়।
▶ পাসপোর্ট ও ভিসা কে মঞ্জুর করেন?
Ans:- পাসপোর্ট ও ভিসা মঞ্জুর করেন dm (ডি.এম)।
➤ কাকে খুদে জেলাশাসক বলা হয়?
Ans:- sdo কে খুদে জেলাশাসক বলা হয়।
► পশ্চিমবঙ্গে পৌর বিল কবে পাস হয়?
Ans:- 1993 খ্রিস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গে পৌর বিল পাস হয়।
গশ্চিমবঙ্গের ২৩টি জেলায় গ্রাম পঞ্চায়েত দফতরে বিভিন্ন পদে রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে এবং চাকরিপ্রার্থীরা সঠিকভাবে চাকরির পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত আমাদের এই প্র্যাক্টিস সেট গুলি ফলো করুন।
🙏 এই পোস্টটি শেয়ার করো প্রয়োজনীয়দের কাছে