কোন রোগের কি ওষুধ জেনে রাখুন কাজে লাগবে

 

কোন রোগের কি ওষুধ জেনে রাখুন কাজে লাগবে

কোন রোগের কি ওষুধ জেনে রাখুন কাজে লাগবে


রক্ত শূন্যতা রোগের ওষুধ

কুলেখাড়া পাতার রস ৪ চামচ, ১ চামচ মধু মিশিয়ে সকালে খালিপেটে খেতে হবে। রোজ ১ বার করে ১ মাস ।

প্রস্রাবে জ্বালা ও পোড়া রোগের ওষুধ

কাঁচা আমলকীর রস ২ চামচ, কাঁচা হলুদের রস ১ চামচ এবং ১ চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে খালি পেটে। রোজ একবার করে পরপর ১০ দিন।


উকুন রোগের ওষুধ

৫/৬ টা পানপাতা থেতো করে রস বের করে নিয়ে সেই রস রাত্রে শোবার সময় মাথায় ভালো করে ম্যাসাজ করতে হবে। পরপর দু'দিন। এরপর মাথা শ্যামপু করতে হবে।


মুখের কালো দাগ রোগের ওষুধ

(১) মুসুরীর ডাল দুধ দিয়ে বেটে লাগালে মুখের কালো দাগ কমে যায়। 

(২) 'মরিচাদি তেল' লাগালে মুখের যে কোন কালো দাগ, চোখের কোণের কালো দাগ উঠে।


হাই ব্লাড প্রেসার রোগের ওষুধ

সকালে ও সন্ধায় ২ চামচ করে থানকুনি পাতার রস খেতে হবে ১ মাস অথবা ১ কোয়া রসুন ১ টি করে দু'বেলা ভাত খাবার সময় খেতে হবে ১৫ দিন।


হাতের নাড়ির স্পন্দন রোগের ওষুধ

পুরুষদের ডানহাত এবং মহিলাদের বামহাতের নাড়ী দেখা উচিত। সুস্থ দেহের নাড়ীর গতি। জন্মকাল থেকে ১ বছর পরযন্ত নাড়ীর স্পন্দন প্রতি মিনিটে ১২০-১৪০ বার। ২ থেকে ৫ বছর পরযন্ত ৯০-১৫০ বার, ৬ থেকে ১৫ বছর বয়সে ৮০-৯০ বার, ১৬ থেকে ৬০ বছর বয়সে ৭০-৭৫ বার, বৃদ্ধ বয়সে ৫০-৬৫ বার


শরীর ক্ষয়ে রোগের ওষুধ

এক কাপ দুধে ২ কোয়া রসুন সিদ্ধ করে সেই দুধ খেতে হবে প্রতিদিন। এতে ক্ষয় বন্ধ হয়ে শরীরের শক্তি ও ওজন বৃদ্ধি হয়।


যৌবনশক্তি ধরে রাখার জন্য রোগের ওষুধ

প্রতিদিন ২ চামচ আমলকির রস এবং ২ কোয়া রসুন বাটা মিশিয়ে খেতে হবে অন্তত দু'মাস। এই নিয়ম মহিলা ও পরুষ উভয়ের জন্য।


স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি রোগের ওষুধ

যদি স্মৃতিশক্তি কমে যায় বিশেষ করে ছাত্র-ছাত্রীদের, তাহলে বয়স অনুপাতে ব্রাহ্মী শাকের রস ১ বা ২ চা-চামচ নিয়ে আধাকাপ গরুর দুধের সঙ্গে খাওয়ান। এক সপ্তাহ নিয়মিত সকালে খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পাবে।


কৃমি রোগের ওষুধ

২/৩ টি উচ্ছে থেতো করে রস বের করে সকালে খালিপেটে ৭ দিন খেলে কৃমি নাশ হয় ।


শ্বাসরোগ রোগের ওষুধ

১ চামচ অশ্বগন্ধা গুঁড়ো, ১ চামচ মধু,

১ চামচ গাওয়া ঘি একত্রে মিশিয়ে 

 খেতে হবে সকালে টিফিনের পর

প্রতিদিন ১ বার করে ১ মাস।


দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোগের ওষুধ

লজ্জাবতীর পাতা ১২ গ্রাম পরিমানে নিয়ে ৪ কাপ জলে সেদ্ধ করে ১ কাপ অবশিষ্ট থাকতে নামিয়ে ছেঁকে নিয়ে সেই জল মুখে নিয়ে ১০ মিনিট করে মুখে রেখে ফেলে দিতে হবে। কয়েকদিনর মধ্যেই দাঁতের মাড়ির ক্ষত সেরে যাবে।


আঘাত লাগা রোগের ওষুধ

চুন এবং কাঁচা হলুদ বেঁটে গরম করে লাগালে উপকার হয়। ব্যথা কমে এবং আরাম হয়।


স্বপ্নদোষ রোগের ওষুধ

২ চামচ অশ্বগন্ধার গুঁড়ো গরম দুধে মিশিয়ে খেতে হবে রাত্রে শোবার সময়। ১৫ দিন।


দুর্বল শিশুর জন্য রোগের ওষুধ

চায়ের চামচের আধাচামচ অশ্বগন্ধার গুঁড়ো ইষৎ উষ্ণ গরম জলের সঙ্গে রোজ ১ বার করে খেতে হবে ১ মাস।


লো ব্লাড প্রেসার রোগের ওষুধ

হেলেঞ্চার রস ২ চামচ, কলমী শাকের রস ২ চামচ, কুলেখাড়ার রস ২ চামচ, মধু ২ চামচ একত্রে মিশিয়ে রোজ সকালে খেতে হবে। ১ মাস।


একটু একটু প্রস্রাব হলে রোগের ওষুধ

গোলমরিচ ২ গ্রাম নিয়ে চন্দনের মতো বেটে তার সঙ্গে সামান্য চিনি বা মিছরী মিশিয়ে সরবত করে প্রত্যহ একবার খান, উপকার পাবেন৷


কোন কোন জিনিস কোন কোন রোগ প্রতিরোধক


১) হলুদ - ক্যান্সার, গনোরিয়া সিফিলিস প্রতিরোধক। 

২) রসুন - উচ্চ রক্তচাপ, চর্বি, হাঁপানী রোধ করবে।

৩) পিয়াজ - হরমোন তৈরি করবে টক্সিন দূর করবে। যৌনো ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৪) আদা - হজম বৃদ্ধি করবে, গলা পরিষ্কার করবে। 

৫) এলাচ - খুব ভালো পরিমাণে হজম ও মুখের গন্ধ দূর করবে।

৬) লবঙ্গ - কাশি, ঠান্ডা রোধ করবে।

৭) কালো জিরা - রক্ত শোধন করবে এলার্জি রোধ করবে।এলার্জির বেশিরভাগ ঔষধ কালো জিরা থেকে তৈরি হয়।

৮) বাদাম - হার্ট শক্তিশালী করবে।

৯) মরিচ - চর্বি দূর করবে, নিম্নরক্তচাপ নিয়ন্ত্রক।

১০) মধু - রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে।

১১) দুধ - যৌন শক্তি বৃদ্ধি করবে, ব্রেন সুস্থ রাখবে।

১২) আমলকি - প্রশ্বাবের জ্বালা কমাবে, চুল পড়া রোধ করবে।

১৩) কিসমিস - মুখের ক্যান্সার রোধ করবে।মুখের মধ্যে যেকোনো ঘা সারাতে কাজে লাগবে।

১৪) তরমুজ - কিডনি ভাল রাখবে, পাথর দূর করবে।পেটের মধ্যে মল পরিষ্কার রাখবেন

 ১৫) খেজুর - যৌনশক্তি ও বল বৃদ্ধি কারক।

১৬) ডুমুর - ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করবে।

১৭) কলা - ফুসফুস ভাল রাখবে বুক জ্বালা কমাবে।

১৮) আঙ্গুর - উচ্চ রক্তচাপ, মাইগ্রেনের ব্যথা দূর করবে,

তৃষ্ণা,দাহ জ্বর, স্বাস ও বমি রোগে বিশেষ উপকারী।

১৯) ধনে পাতা - রক্তস্বল্পতা দূর করবে। 

২০) ডালিম - সহজে হজম হয়। বল ও মেধা বাড়ায়। মুখের রুচিও বাড়ায়। তৃষ্ণা, দাহ, জ্বর, অতিসার ও গ্রহনী রোগে বিশেষ উপকারী।

২১) একচামচ ধনেপাতার চাটনির সাথে উষ্ণ গরম জলে দিয়ে সকালে খেলে থাইরয়েড ঔষধ ছাড়াই কমে.

২২)আপেল - হার্ট এর সবচাইতে বড়ো মেডিসিন।প্রতিদিন বিকালে একটা করে অ্যাপেল খেলে হার্ট এর মধ্যে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকবে সবসময়।স্ট্রোকের ভয় ৮০ ভাগ কমে যাবে।

২৩) মৌসুম্বি লেবু - প্রতিদিন দুটো মৌসুম্বি লেবু খেলে শরীরে প্রচুর পরিমাণে w.b.c বৃদ্ধি পাবে।এর ফলে আপনি যেকোনো রোগ এর সঙ্গে যেকোনো পরিস্থিতিতে লড়াই করার ক্ষমতা রাখবেন।

২৪)কাজু বাদাম - প্রতিদিন সকালে টিফিন খাবার পর একটি করে কাজু বাদাম আর আখরোট খাবেন তাহলে রক্তের বিভিন্ন উপাদান ঠিক থাকবে এবং সুন্দর শরীর তৈরি করতে এই উপাদান খুবই কাজে লাগে।

২৫) টক দই - পেটে গ্যাস কমান

২৬)চোখের জন্য ঢেঁড়স খান

২৭)কাশি কমাতে থানকুনি পাতার রস খান

২৮)ডায়াবেটিস কমাতে পাকা বেল খান

২৯)লিভারের শক্তি বাড়াতে......যেকোনো বেল খান

৩০)জর কমাতে এক চামচ থানকুনি এবং এক চামচ শিউলি পাতার রস মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খান

৩১)ওজন কমাতে খাবারের এক ঘন্টা আগে ১ লিটার জল পান করুন

 ৩২)শরীরের যেকোনো জায়গায় ব্যাথা কমাতে সকালে কিছু খেয়ে অ্যালভেরার রস খান

৩৩)চুল পড়া কমাতে দুই থেকে তিনবার থানকুনি পাতার রস খান

৩৪)ওজন কমাতে করলা

 খান

৩৫) মুখের ব্রণ কমাতে করলার রস অব্যর্থ ঔষধ।


এই পোস্টটি শেয়ার করে সকলকে জানার সুযোগ করে দাও